বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস বিষয়ক ৫ টি বই

বাংলা সাহিত্যকে মোটাদাগে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়: প্রচীন যুগ, মধ্য যুগ, আধুনিক যুগ। যারা বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস নিয়ে গভীরভাবে জানতে চান, তাঁদের জন্য এই তালিকা অত্যাবশ্যক।

বাংলা সাহিত্যের কথা – মুহম্মদ শহীদুল্লাহ

ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস রচনা করেন দু্ই খণ্ডে। প্রথম খণ্ড (১৯৫৩) বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগ এবং দ্বিতীয় খণ্ড বাংলা সাহিত্যের মধ্য যুগের ইতিহাস লিপিবদ্ধ করেছে।

বাংলা সাহিত্যের কথা – ১ম খণ্ড (প্রাচীন ‍যুগ) – রকমারি

বাংলা সাহিত্যের কথা – ২য় খণ্ড (মধ্যযুগ) – রকমারি

বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত – মুহম্মদ আবদুল হাই ও সৈয়দ আলী আহসান

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসকে মূলত তিনটি কালপর্বে ভাগ করা হয়: প্রাচীন যুগ, মধ্য যুগ, এবং আধুনিক যুগ। বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত আধুনিক যুগের বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস বর্ণনা করেছে। বইটি প্রকাশিত হয় ১৯৫৬ সালে।

রকমারিতে দেখুন

বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস – সুকুমার সেন

সুকুমার সেনের বিখ্যাত রচনা ৫ খণ্ডে রচিত বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস। প্রথম খণ্ড আলোচনা করেছে প্রাচীনকাল থেকে ষোড়শ শতাব্দী পর্যন্ত সাহিত্যের ইতিহাস। দ্বিতীয় খণ্ডের বিষয়বস্তু সপ্তদশ-অষ্টদশ শতাব্দীর সাহিত্যের ইতিহাস। তৃতীয় খণ্ডের সময়কাল ১৮০১-১৮৮০। চতুর্থ খণ্ডের বিষয়বস্তু এককভাবে রবীন্দ্রনাথ বা রবীন্দ্রযুগের সাহিত্য। শেষ বা পঞ্চম খণ্ডের সময় কাল ১৮৯১ থেকে ১৯৪১ পর্যন্ত।

বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস (১ম খণ্ড) – রকমারি

বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস – ২য় খণ্ড – রকমারি

বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস – ৩য় খণ্ড – রকমারি

বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস – ৪র্থ খণ্ড – রকমারি

বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস – ৫ম খণ্ড – রকমারি

বঙ্গভাষা ও সাহিত্য – দীনেশচন্দ্র সেন

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসের ক্ষেত্রে দীনেশচন্দ্র সেনের বঙ্গভাষা ও সাহিত্যের গুরুত্ব অপরিসীম। প্রাচীন বাংলা সাহিত্যের ধারাগুলোর পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ করে তিনি ১৮৯৬ সালে এ বইটি প্রকাশ করেন।

লাল নীল দীপাবলি বা বাঙলা সাহিত্যের জীবনী – হুমায়ুন আজাদ

বাংলা সাহিত্যের তিনটি যুগকেই বইটিতে অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত পরিসরে তুলে আনা হয়েছে। বইটি কিশোর বাংলা কিশোর সাহিত্যে একটি অনন্য সংযোজন এবং বলা যায় বাংলা সাহিত্যে হুমায়ুন আজাদের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান।